মৃত্যুকালে তাাঁর বয়স হয়েছিলো ৬১ বছর। ঝিনাইদহ শহরের কাঞ্চননগর পাড়ার এইচএসএস সড়কে তার বাড়ি। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলে রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে আরো জানা যায়, বর্ণাঢ্য জীবণের অধিকারী ছিলেন এম এ আনসারী। তাঁর কর্মময় জীবণ ছিল সাহসিকতা, সততা, দক্ষতা ও পরিশ্রমের সাথে সাথে সাফল্যে ভরা।
আইন পেশার সনদ নেওয়া আনসারী ৭০ দশক থেকে সাংবাদিকতায় যুক্ত। তিনি এক সময় কলেজে অধ্যাপনাও করেছেন। তিনি ঝিনাইদহ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭৩ সালে অগ্রণী সমিতি প্রতিষ্ঠা করে অগ্রণী সংগীত বিদ্যালয়। এটিই জেলার প্রথম সংগীত বিদ্যালয়। এর সম্পাদক ছিলেন এম,এ আনসারী।
আনসারী একাধিকবার ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। স্থানীয় অধুনালুপ্ত দৈনিক নবগঙ্গা’র সম্পাদক ছিলেন তিনি। তিনি ইংরেজী দৈনিক দি ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকার ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ছিলেন।
এতিম এ বালকটির নক্ষত্রের মতো জ্বলে ওঠা জীবণকে বিনীতভাবে সম্মান করে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে। তিনি যেন বেহেশত নসীব হন সবার কাছে এ দোয়া প্রার্থনা করে ঝিনাইদহের চোখ পরিবার ।